
ক্যাটাগরি
আকীদা
প্রদর্শন›


ঈমান
প্রদর্শন›


তাওহীদ

বিভিন্ন মতবাদ ও ধর্ম

হাদিস ও হাদিসের জ্ঞানসমূহ
প্রদর্শন›


কুরআন ও কুরআনের জ্ঞানসমূহ
প্রদর্শন›


পারিবারিক ফিকাহ
প্রদর্শন›


ফিকহ ও উসুলুল ফিকহ

শিষ্টাচার, আখলাক ও অন্তর পরিচর্যা
প্রদর্শন›


ইলম ও দাওয়াত

মানসিক ও সামাজিক সমস্যা
প্রদর্শন›


ইতিহাস ও জীবনী
প্রদর্শন›


শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ
প্রদর্শন›


আকীদা
এ ক্যাটাগরিতে রয়েছে আল্লাহ্র প্রতি বিশ্বাস, ঈমানের অপর ছয়টি রুকনের প্রতি বিশ্বাস, গায়েবী বিষয়গুলোর প্রতি বিশ্বাস এবং এ বিশ্বাসের পরিপন্থী হওয়ার কারণে একজন মুসলিমের যা কিছু থেকে বেঁচে থাকা বাঞ্ছনীয় ইত্যাদি বিষয়াবলি।
পাপকারীর ওপর পাপের কি কুপ্রভাব রয়েছে?
সংরক্ষণ করুনউপর্যুপরি কবিরা গুনাতে লিপ্ত ব্যক্তিরা মারা গেলে তাদের শেষ পরিণতি
সংরক্ষণ করুনযে জ্যোতিষিনী (কবিরাজ) চায়ের কাপ পড়া দেয় তার প্রতি উপদেশ
সংরক্ষণ করুনআলী (রাঃ) এর দিকে সম্বন্ধিত মাসয়ালা: আপনি কি মুহাম্মাদের মাধ্যমে আপনার প্রভুকে চিনেছেন? এ মাসয়ালাটি কি সঠিক?
উত্তরের সারাংশ: আলী (রাঃ) এর দিকে সম্বন্ধিত এ মাসয়ালাটি “আপনি কি মুহাম্মাদের মাধ্যমে আপনার প্রভুকে চিনেছেন?” এ উক্তিটি শিয়াদের কিতাবগুলোতে বড় একটি কিচ্ছার অংশ হিসেবে পাওয়া যায়। এ ঘটনাটি মিথ্যা হওয়ার আলামত সুস্পষ্ট। এর মাধ্যমে তারা আবু বকর (রাঃ) ও উমর (রাঃ) এর মর্যাদা হানি করে ও তাঁদের জ্ঞানকে খাটো করে। তারা এ ঘটনাটিকে এমন এক সনদ দিয়ে উল্লেখ করে যা মিথ্যাবাদী ও অজ্ঞাত পরিচয়ের রাবী থেকে মুক্ত নয়।সংরক্ষণ করুনজ্যোতিষী ও জোর্তিবিদদের বই-পুস্তক ও প্রবন্ধ পড়ার হুকুম
গণকদেরকে জিজ্ঞেস করা নাজায়েয। যেহেতু নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “যে ব্যক্তি কোন গণকের কাছে এসে তার কাছে কোন কিছুর ব্যাপারে জানতে চাইবে তার চল্লিশ দিনের নামায কবুল হবে না।”[সহিহ মুসলিম (২২৩০)] এটি ঐ ব্যক্তির ব্যাপারে বলা হয়েছে যে ব্যক্তি গণককে বিশ্বাস না করে তাকে জিজ্ঞেস করেছে। আর বিশ্বাস করলে বিষয়টি আরও বেশি গুরুতর। যেমনটি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “যে ব্যক্তি ঋতুবতী নারীর সাথে সঙ্গম করল কিংবা নারীর গুহ্যদ্বারে সঙ্গম করল, কিংবা কোন জ্যোতিষীর কাছে গমন করে তার কথায় বিশ্বাস করল: সে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি আল্লাহ্ যা নাযিল করেছেন সেটাকে অবিশ্বাস (কুফর) করল।” জ্যোতিষী ও গণকদের কথা পড়া হারাম। এটি তাদের কাছে কিছু জানতে চাওয়ার কাছাকাছি। যদি আপনি ইচ্ছা করে পড়ে থাকেন তাহলে আল্লাহ্র কাছে তওবা করুন ও ইস্তিগফার (ক্ষমাপ্রার্থনা) করুন। এ ধরণের কাজ পুনরায় কখনও করবেন না।সংরক্ষণ করুন