0 / 0

শিঙ্গা লাগানোর সময় নির্ধারণ সংক্রান্ত কোন হাদিস সহিহ নয়

প্রশ্ন: 128170

শনিবার কিংবা শুক্রবারে শিঙ্গা লাগানো কি মাকরুহ; যদি সেই দিন ১৯ তারিখ বা ১৭ তারিখ কিংবা ২১ তারিখ হয়? যেহেতু হাদিসে এসেছে, তোমরা বুধবারে, কিংবা শুক্রবারে, কিংবা শনিবারে, কিংবা রবিবারে শিঙ্গা লাগিও না। বৃটেনের মুসলমানদের নিকট এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। আশা করি বিষয়টি পরিষ্কার করবেন। এ সংক্রান্ত হাদিসগুলো কি দুর্বল; না সহিহ?

উত্তর

আলহামদুলিল্লাহ ও রাসুলে আল্লাহ ও তাঁর পরিবারের উপর সালাম ও প্রশংসা

এক:

শিঙ্গা লাগানোর সময়ের ব্যাপারে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে অনেকগুলো হাদিস বর্ণিত হয়েছে। এ ব্যাপারে কওলি (বাচনিক) হাদিস যেমন রয়েছে, ফে’লী (কর্মগত) হাদিসও রয়েছে। এ হাদিসগুলো দুই প্রকার:

প্রথম প্রকার: যে হাদিসগুলোতে শিঙ্গা লাগানোর উত্তম দিনগুলো সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। সে দিনগুলো হচ্ছে- চন্দ্রমাসের ১৭ তারিখ (বিশেষতঃ যদি মঙ্গলবার হয়); ১৯ তারিখ ও ২১ তারিখ এবং সপ্তাহের সোমবার ও বৃহস্পতিবার।

দ্বিতীয় প্রকার: যে হাদিসগুলোতে সপ্তাহের বিশেষ কিছু দিনে শিঙ্গা লাগানোর নিষেধাজ্ঞা এসেছে। সে দিনগুলো হচ্ছে- শনিবার, রবিবার, মঙ্গলবার (মঙ্গলবারে শিঙ্গা লাগানোর প্রতি উৎসাহও বর্ণিত হয়েছে), বুধবার ও শুক্রবার।

অধিকাংশ আলেম এ দুই প্রকারের হাদিসগুলো দুর্বল হওয়া এবং নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে এর কোনটি সহিহ না হওয়ার কথা স্পষ্টভাবে ব্যক্ত করেছেন। তাদের উক্তিগুলোর মধ্যে রয়েছে:

১। ইমাম মালেককে শনিবার ও বুধবারে শিঙ্গা লাগানো সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন: এতে কোন অসুবিধা নেই। আমি সব কয়টি দিনে শিঙ্গা লাগিয়েছি। আমি এর কোনটিকে মাকরূহ মনে করি না।[আল-মুনতাকা শারহুল মুয়াত্তা (৭/২২৫) থেকে সংক্ষেপে সমাপ্ত; গ্রন্থকার এ উক্তিটি ‘আল-উতবিয়্যাহ’ থেকে উদ্ধৃত করেছেন]

মালেকি মাযহাবের ‘আল-ফাওয়াকেহ আল-দাওয়ানি’ (২/৩৩৮) গ্রন্থে এসেছে- বছরের প্রতিটি দিন শিঙ্গা লাগানো জায়েয; এমনকি শনিবার ও বুধবারেও। বরং ইমাম মালেক সারা বছর শিঙ্গা লাগাতেন। এই দুই দিনে কোন প্রকার ঔষধ গ্রহণ করা মাকরূহ নয়। পক্ষান্তরে, এই দুই দিনে শিঙ্গা লাগানো থেকে সতর্কমূলক যেসব হাদিস বর্ণিত হয়েছে সেগুলো ইমাম মালেকের নিকট সহিহ নয়।[সমাপ্ত]

২। আব্দুর রহমান বিন মাহদি (রহঃ) বলেন:

নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে এ সংক্রান্ত (অর্থাৎ শিঙ্গা লাগানোর সময় নির্ধারণমূলক) কোন কিছু সহিহ সাব্যস্ত হয়নি। তবে তিনি শিঙ্গা লাগানোর নির্দেশ দিয়েছেন।[সমাপ্ত, ইবনুল জাওযি ‘আল-মাওযুআত (৩/২১৫) গ্রন্থে এ উক্তিটি উল্লেখ করেছেন]

৩। আল-খাল্লাল ইমাম আহমাদ থেকে বর্ণনা করেন যে, হাদিসটি সাব্যস্ত হয়নি।[ইবনে হাজার ‘ফাতহুল বারী (১০/১৪৯) তে এ উক্তিটি উল্লেখ করেছেন]

৪। বারযায়ি বলেন:

‘আমি আবু যর (রাঃ) এর সাক্ষাত পেয়েছি। তিনি বিশেষ কোন দিনে শিঙ্গা লাগানো মাকরূহ হওয়ার ব্যাপারে কোন কিছু সাব্যস্ত করেন না এবং বিশেষ কোন দিনে শিঙ্গা লাগানো মুস্তাহাব হওয়ার ব্যাপারে কোন কিছু সাব্যস্ত করেন না।[সমাপ্ত, সুআলাতুল বারযায়ি (২/৭৫৭)]

৫। হাফেয ইবনে হাজার –ইমাম বুখারীর উক্তি ‘পরিচ্ছেদ: কোন সময় শিঙ্গা লাগাবে, আবু মুসা (রাঃ) রাত্রিবেলা শিঙ্গা লাগিয়েছেন’ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে- বলেন: শিঙ্গা লাগানোর উপযুক্ত সময় সম্পর্কে বেশ কিছু হাদিস বর্ণিত হয়েছে। তবে এর কোনটি বুখারীর শর্তে উত্তীর্ণ নয়। তাই তিনি যেন এ ইঙ্গিত করতে চাচ্ছেন যে, প্রয়োজন হলে যে কোন সময় শিঙ্গা লাগানো যাবে। কোন সময় শিঙ্গা লাগানো যাবে; আর কোন সময় শিঙ্গা লাগানো যাবে না— এমনটি নয়। কারণ তিনি রাত্রিবেলা শিঙ্গা লাগানোর বিষয়টি উল্লেখ করেছেন।[ফাতহুল বারী (১০/১৪৯) থেকে সমাপ্ত]

৬। উকাইলি (রহঃ) বলেন: “এ বিষয়ে অর্থাৎ শিঙ্গা লাগানোর জন্য বিশেষ দিন নির্বাচন সম্পর্কে কোন হাদিস সাব্যস্ত নয়।[আল-যুআফা আল-কাবির (১/১৫০) থেকে সমাপ্ত]

৭। ইবনুল জাওযি তার ‘আল-মাওযুআত (জাল হাদিস সংকলন)’ নামক গ্রন্থে (৩/২১১-২১৫) গোটা একটি পরিচ্ছেদ রচনা করেছেন এবং এতে এ সংক্রান্ত হাদিসগুলো উল্লেখ করার পর বলেন: “এ হাদিসগুলোর কোনটি সহিহ নয়।”[সমাপ্ত]

৮। ইমাম নববী (রহঃ) বলেন:

“সারকথা হচ্ছে- বিশেষ কোন দিনে শিঙ্গা লাগানো নিষিদ্ধ হওয়া সম্পর্কে কোন কিছু সাব্যস্ত হয়নি।”[আল-মাজমু (৯/৬৯), যদিও নববী ১৭ তারিখ, ১৯ তারিখ ও ২১ তারিখে শিঙ্গা লাগানোর সময় সংক্রান্ত হাদিসটিকে ‘হাসান’ বলেন]

৯। হাফেয ইবনে হাজার (রহঃ) বলেন:

“এ হাদিসগুলোর কোনটি সহিহ নয়।”[সমাপ্ত; ফাতহুল বারী (১০/১৪৯)]

দুই:

আলেমগণের অনেকে চন্দ্রমাসের ১৭ তারিখ, ১৯ তারিখ ও ২১ তারিখে শিঙ্গা লাগানোকে মুস্তাহাব মনে করেন নিম্নোক্ত দলিলের ভিত্তিতে:

১. সাহাবীগণ থেকে সহিহ সূত্রে এ বিষয়টি বর্ণিত হয়েছে:

আনাস বিন মালেক (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: “নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাহাবীগণ মাসের বেজোড় দিনগুলোতে শিঙ্গা লাগাতেন।”

তাবারানী ‘তাহযীবুল আছার’ গ্রন্থে (নং-২৮৫৬) এ আছার (সাহাবীর উক্তি) টি বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন: এ আছারটি আমাদের নিকট মুহাম্মদ বিন বাশশার বর্ণনা করেছেন, তিনি বলেন: আমাদের নিকট আবু দাউদ বর্ণনা করেছেন তিনি বলেন: আমাদের নিকট হিশাম বর্ণনা করেছেন কাতাদা থেকে, তিনি বর্ণনা করেছেন আনাস (রাঃ)। এ সনদটি (বর্ণনাসূত্রটি) সহিহ। আবু যুরআ বলেন: এ বিষয়ে সবচেয়ে শুদ্ধ হচ্ছে আনাস (রাঃ) এর হাদিস: “নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাহাবীগণ ১৭ তারিখ, ১৯ তারিখ ও ২১ তারিখে শিঙ্গা লাগাতেন।” [সুআলাতুল বারযায়ি (২/৭৫৭)] ইমাম তাবারী উল্লেখিত আছার (সাহাবীর উক্তি) এর পর রফি (আবুল আলিয়া) থেকে বর্ণনা করেন তিনি বলেন: “তাঁরা মাসের বেজোড় তারিখে শিঙ্গা লাগানো মুস্তাহাব মনে করতেন।” এবং তিনি ইবনে আওন থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেন: “তিনি তার কিছু সাহাবীকে ১৭ তারিখে ও ১৯ তারিখে শিঙ্গা লাগানোর নির্দেশ দিতেন।” ইমাম আহমাদ বলেন: সুলাইম বলেছেন, হিশাম আমাদেরকে মুহাম্মদ থেকে সংবাদ দিয়েছেন যে, তিনি এ হাদিসে ‘২১ তারিখ’ এর কথাও বর্ণনা করতেন।

সম্ভবত সাহাবায়ে কেরামের এ অভ্যাসের কারণ ছিল নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কর্তৃক এ সময় নির্ধারণ। এতে করে বুঝা যায় যে, এ হাদিসগুলো ‘হাদিসে মারফু’ (রাসূল থেকে বর্ণনা) হওয়ার একটা ভিত্তি রয়েছে। বরং কোন কোন আলেম এ সংক্রান্ত কোন কোন মারফু হাদিসকে মজবুত বলে রায় দিয়েছেন। যেমন ইমাম তিরমিযি। তিনি আনাস বিন মালেক (রাঃ) এর হাদিস: “নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর গর্দানের দুই পাশে ও পিঠের দুই পাশে শিঙ্গা লাগাতেন। এবং তিনি ১৭ তারিখ, ১৯ তারিখ ও ২১ তারিখে শিঙ্গা লাগাতেন।” হাদিস নং ২০৫১, তিরমিযি বলেন: হাদিসটি হাসান।

একই রকম মত দিয়েছেন- মুতাআখ্খিরীন আলেমদের মধ্যে সুয়ুতী তার ‘আল-হাওয়ি’ নামক ফতোয়া গ্রন্থে (১/২৭৯-২৮০) এবং ইবনে হাজার আল-হাইতামী তার ফতোয়াতে (৪/৩৫১) এবং আলবানি তার ‘আল-সিলসিলা আল-সহিহা’ গ্রন্থে (নং ৬২২ ও ১৮৪৭)।

যদিও ইতিপূর্বে এ সংক্রান্ত মারফু হাদিস দুর্বল হওয়ার মর্মে যেসব ইমমাগণের অভিমত উল্লেখ করা হয়েছে সেটাই শক্তিশালী ও অগ্রগণ্য।

২. চিকিৎসা শাস্ত্রেও এর সমর্থন রয়েছে:

আল্লামা ইবনুল কাইয়্যেম (রহঃ) ১৭ তারিখ, ১৯ তারিখ ও ২১ তারিখে শিঙ্গা লাগানো সংক্রান্ত হাদিসগুলো উল্লেখ করার পর বলেন: “এ হাদিসগুলো চিকিৎসকদের ঐকমত্যের সাথে মিলে গেল। চিকিৎসকদের মতে, মাসের দ্বিতীয়ার্ধে এবং এরপর অর্থাৎ তৃতীয় চতুর্থাংশে শিঙ্গা লাগানো মাসের প্রথমাংশে কিংবা শেষাংশে শিঙ্গা লাগানোর চেয়ে উত্তম। আর প্রয়োজন হলে আপনি যে কোন সময়ে শিঙ্গা লাগান, মাসের প্রথমে হোক শেষে হোক আপনি উপকার পাবেন।

আল-খাল্লাল বলেন: ইসমত বিন ইসাম আমাকে সংবাদ দেন যে, তিনি বলেন: হাম্বল আমাদের নিকট বর্ণনা করেছেন যে, তিনি বলেন: আবু আব্দুল্লাহ আহমাদ বিন হাম্বল এর যখনি রক্ত উত্তাল হয়ে উঠত তখনি শিঙ্গা লাগাতেন সেটি যে সময়ে হোক না কেন।[সমাপ্ত]

[যাদুল মাআদ (৪/৫৪)]

পক্ষান্তরে সপ্তাহের বিশেষ দিনে শিঙ্গা লাগানোর ব্যাপারে আমাদের জানা মতে চিকিৎসা শাস্ত্রে কোন কিছু সাব্যস্ত হয়নি। যদিও এ ব্যাপারে কিছু সাহাবী থেকে কিছু বক্তব্য এসেছে। ইমাম আহমাদ থেকে বর্ণিত আছে যে, তিনি শনিবার ও বুধবারে শিঙ্গা লাগানো থেকে বিরত থাকতেন। ইবনুল কাইয়্যেম যাদুল মাআদ গ্রন্থে (৪/৫৪) আল-খাল্লাল থেকে এটি বর্ণনা করেছেন।

ইবনে মুফলিহ (রহঃ) বলেন:

আবু তালেব ও একদল বর্ণনাকারী বর্ণনামতে, শনিবার ও বুধবারে শিঙ্গা লাগানো মাকরূহ। মুহাম্মদ ইবনে হাসানের বর্ণনা মতে, ইমাম আহমাদ শুক্রবারের কথাও বাড়তি বর্ণনা করেছেন। আল-মুসতাওয়াব ও অন্য গ্রন্থে এ ব্যাপারে দৃঢ়তা ব্যক্ত করা হয়েছে।

আল-মারওয়াযি বলেন: “আবু আব্দুল্লাহ রবিবার ও মঙ্গলবারে শিঙ্গা লাগাতেন।”

কাযী বলেন: “রবিবার ও মঙ্গলবারে পছন্দ করতেন। শনিবারে অপছন্দ করতেন। শুক্রবারের ব্যাপারে নিরব ছিলেন।[বক্তব্য সমাপ্ত]

একটা নীতি হচ্ছে-তিনি যদি কোন বিষয়ে চুপ থাকেন তাহলে সে বিষয়ে দুটো দিকই থাকে।

যুহরী থেকে মুরসাল সনদে বর্ণিত হয়েছে যে, “যে ব্যক্তি শনিবারে কিংবা বুধবারে শিঙ্গা লাগালো ফলে তার কুষ্ঠরোগ হল তাহলে সে যেন নিজেকে ছাড়া অন্য কাউকে দোষারোপ না করে।” ইমাম আহমাদ এ উক্তিটি উল্লেখ করেন এবং এটি দিয়ে দলিল দেন। আবু দউদ বলেন: তিনি সনদসহ উল্লেখ করেছেন; কিন্তু এটি সহিহ নয়।

বাইহাকী উল্লেখ করেছেন যে, একাধিক মুহাদ্দিস এ বাণীটি মুত্তাছিল সনদে উল্লেখ করেছেন। তিনি এটিকে দুর্বল বলেছেন। মুখস্তকৃত হচ্ছে- এটি মুনকাতি (কর্তিত সনদ)।[তাঁর কথা সমাপ্ত]

আবু বকর ইবনে আবু শাইবা তার নিজস্ব সনদে মাকহুল থেকে বর্ণনা করেন যে, এটি মুরসাল। আর الوضح শব্দের অর্থ হচ্ছে-البرص অর্থাৎ কুষ্ঠরোগ।

ইমাম আহমাদের কাছে একবার বলা হল যে, এক ব্যক্তি বুধবারে শিঙ্গা লাগিয়েছে এবং এ সংক্রান্ত হাদিসটিকে তুচ্ছ করে বলেছে এটি কেমন হাদিস? এরপর সে লোকের কুষ্ঠরোগ হয়েছে। তখন ইমাম আহমাদ বলেন: কোন ব্যক্তির হাদিসকে তুচ্ছ করা সমীচীন নয়। আল-খাল্লাল এটি বর্ণনা করেন।

ইবনে উমর (রাঃ) থেকে একটি মারফু হাদিস বর্ণিত আছে যে, “জুমার দিনে এমন একটি সময় আছে যে সময়ে কেউ শিঙ্গা দিলে তার এমন একটি রোগ হবে যে রোগ থেকে মুক্তি পাবে না।”। বাইহাকী হাসান সনদে হাদিসটি বর্ণনা করেন; সে সনদে আত্তাফ বিন খালেদ রয়েছে; তার মুখস্তশক্তিতে দুর্বলতা আছে।[সমাপ্ত; ইবনে মুফলিহ এর ‘আল-আদাব আল-শারইয়্যাহ (৩/৩৩৩)]

অনুরূপ বর্ণনা ইবনে মায়ীন, আলী ইবনে মাদীনি থেকেও বর্ণিত আছে।

আল্লাহই ভাল জানেন।

সূত্র

ইসলাম জিজ্ঞাসা ও জবাব

at email

নিউজ লেটার পেতে সাবস্ক্রাইব করুন

নিয়মিত আপডেট ও ওয়েবসাইটের নিত্য নতুন তথ্য পেতে ইমেইল দিয়ে সাবস্ক্রাইব করুন

phone

ইসলাম প্রশ্ন এবং উত্তর অ্যাপ্লিকেশন

কন্টেন্টে আরও দ্রুত অনুসরণ করুন এবং ইন্টারনেট ছাড়া ব্রাউজ করার সুযোগ

download iosdownload android